শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
সৈকতে কিশোরীকে হত্যার হুমকি, ‘গ্যাং লিডার’ সিমি পুলিশ হেফাজতে

সৈকতে কিশোরীকে হত্যার হুমকি, ‘গ্যাং লিডার’ সিমি পুলিশ হেফাজতে

সৈকতে কিশোরীকে হত্যার হুমকি, ‘গ্যাং লিডার’ সিমি পুলিশ হেফাজতে
সৈকতে কিশোরীকে হত্যার হুমকি, ‘গ্যাং লিডার’ সিমি পুলিশ হেফাজতে

অনলাইন ডেস্ক: চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় এক কিশোরীকে মারধর এবং তাকে হত্যার হুমকি দেয়ার ঘটনায় ‘কিশোর গ্যাং লিডার’ তাহমিনা সিমিকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেন পতেঙ্গা থানার ওসি (তদন্ত) মো. মিজানুর রহমান।

জানা গেছে, অভিযুক্ত ওই কিশোরী নগরের ইপিজেড থানার সিমেন্ট ক্রসিং বড়বাড়ি এলাকার বাসিন্দা।

গতকাল (১২ মার্চ) পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে এক কিশোরীকে অপর দুই কিশোর ও কিশোরী মিলে মারধর এবং তাকে হত্যার হুমকি দেয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়, যা নিয়ে ‘পতেঙ্গা সৈকতে কিশোরীকে মারধর-হত্যার হুমকি, ভিডিও ভাইরাল’ শিরোনামে সংবাদ পরিবেশন করে দেশের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ।

ভাইরাল ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, সৈকতের কাছেই দাঁড়িয়ে ও বসে কথা বলছেন দুই কিশোরী ও এক কিশোর। দাঁড়িয়ে থাকা কিশোরী চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় তার ছেলে বন্ধুকে উদ্দেশ করে বলছেন, ‘ওই দিন আমাকে মারার জন্য ছুড়ি নিয়েছে বেটা।’

উত্তরে বসে থাকা কিশোরী নিজের গাল এগিয়ে দিয়ে বলেন, ‘তুমি আমারে মারো, মারো মারো…। মারতে বললাম মারো না।’

এসময় পেছনে এসে এক কিশোর (ছেলে বন্ধু) বসে থাকা কিশোরীর মাথায় আঘাত করে বলতে শোনা যায়, ‘মারলে এভাবেও তো মারা যায়’।

আঘাত পেয়ে নির্যাতিতা কিশোরী বলেন, ‘ভাইয়া প্লিজ..’। কিন্তু ওই কিশোর তার কথা না শুনেই ‘ওকে মারবা কেন’ বলে কিশোরীর মাথায় ও মুখে আঘাত করতে থাকে এবং বলতে থাকে ‘আমাকে চেন তুমি’।

এক পর্যায়ে দাঁড়িয়ে থাকা কিশোরীকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি চাইলে তুমি এখান থেকে জিন্দা যাইতে পারবা না। তুমি ওই দিন কোন সাহসে ছুড়ি নিছ। আমি চাইলে তুমি যেতে পারবা না।’

এ সময় নির্যাতিতা কিশোরী তার হাত ধরে অনুনয়-বিনয় করলেও মন গলেনি তার। উত্তরে হামলাকারী কিশোরীকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি জানো, আমি বললে এখানে তোমার লাশ ফেলে দেবে।’

হামলার শিকার কিশোরীর পরিচয় জানা যায়নি। তবে মারধরের সময় সিমির সঙ্গে তার ছেলে সঙ্গী মেহেরুল ছিলেন।

এর আগেও গত বছরের ২৪ আগস্ট বাসায় ঢুকে এক তরুণীকে মারধর করেছিলেন সিমি ও তার গ্রুপ। পরে ওই তরুণীর মামলায় একই বছরের ২৭ আগস্ট দুই সহযোগীসহ গ্রেফতার হয়েছিলেন সিমি। সুত্র: জাগো নিউজ

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply